Shrimp Balachao | Chingri Balachao | চিংড়ি বালাচাও (250gm, 500gm)
550৳ – 900৳
বালাচাও হচ্ছে এক প্রকার “রেডি টু ইট” সুস্বাদু ও মুখরোচক একটি খাবার।
প্রোডাক্টের নাম: চিংড়ি বালাচাও
প্রকার: প্রাকৃতিকভাবে শুকানো সামুদ্রিক চিংড়ি
উৎস: বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল (বঙ্গোপসাগর)
কেন কিনবেন?
চিংড়ি বালাচাও হলো স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টির এক অনন্য সংমিশ্রণ। এটি যোগ করবে সমুদ্রের সতেজতা এবং বাঙালির ঐতিহ্যের স্বাদ। উপকূলীয় অঞ্চলের প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে তৈরি যা মুলত চিংড়ি, পেয়াজ , রসুন,শুকনো মরিচ ও মশলার একটি মিশ্রণ। এই চিংড়ি বালাচাও সম্পূর্ণ রাসায়নিক-মুক্ত এবং স্বাস্থ্যকর। পরিবারের সদস্যদের জন্য পুষ্টিকর ও মুখরোচক খাবার চাইলে আজই অর্ডার করুন!
বিবরণ:
চিংড়ি বালাচাও হলো বাংলাদেশের উপকূলবর্তী অঞ্চলে প্রস্তুত একটি সুপরিচিত ও সুস্বাদু সামুদ্রিক শুটকি। ছোট থেকে বড় সবাই পছন্দ করে। বালাচাও হচ্ছে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের একটি জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী খাবার। এতে কোন প্রকার রান্নার ঝামেলা থাকে না। শুটকি প্রেমী যারা আছেন তাদের কাছে খুবই পছন্দের একটি খাবার বালাচাও।
উপকরণঃ
বাছাইকৃত সেরা মানের অর্গানিক ছোট চিংড়ি শুঁটকি, পেঁয়াজ, রসুন, চিলি ফ্লেক্স এবং স্পেশাল সিক্রেট মশলা উপকরণ।
গুণাগুণ ও পুষ্টিমূল্য:
– প্রোটিনের উৎস: উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ, যা পেশি গঠন, শক্তি উৎপাদন ও টিস্যু মেরামতে সাহায্য করে।
– ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস: হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
– ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
– আয়োডিন: থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যক্রম সচল রাখে এবং বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
– ভিটামিন বি১২ ও ডি: রক্তকোষ গঠনে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
– জিংক ও আয়রন: রক্তস্বল্পতা দূর করে এবং ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
– লো-ক্যালোরি ও লো-ফ্যাট: ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে আদর্শ খাবার।
– প্রাকৃতিক প্রিজারভেটিভ-মুক্ত: কোনো রাসায়নিক ছাড়াই শুধু লবণ ও সূর্যালোকে শুকানো হয়, সম্পূর্ণ নিরাপদ।
ব্যবহারের উপায়:
- চিড়া বা নাশতার সাথে পরিবেশন করুন।
- শুটকি ভেজে ভাত বা নুডলসে মিশিয়ে এশিয়ান ফ্লেভার যোগ করুন।
- গরম ধোয়া ওঠা সাদা ভাতের বালাচাও সাথে খেতে পারেন।
- বৃষ্টির দিনে ল্যাটকা খিচুড়ি/ জাউ খিচুড়ি/ নরম খিচুড়ি বা ভূনা খিচুড়ির সাথে মজাদার বালাচাও দিয়ে চাটনি বা ভর্তা বানিয়ে খেতে পারেন।
- আড্ডা দেওয়ার সময় চানাচুরের মতো সরাসরি মজাদার চিংড়ি বালাচাও খাওয়া যায়।আলু ভর্তার সাথে বালাচাও মিশ্রনে দারুণ স্বাদ বেড়ে যায়।
- বিকেলের নাস্তার সময় মুড়ি মাখার সাথে বালাচাও মাখিয়ে খাওয়া যায়।
- মজাদার চিংড়ি বালাচাও শুকনো খাবার হিসেবে খাওয়া যায়। তবে স্বাদ বাড়ানোর জন্য সাথে ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, কাচাঁমরিচ কুচি ও খাঁটি সরিষার তেল যোগ করে নিতে পারেন।
- যে কোন ধরনের রান্না করা বা ভাজা শাকের সাথে বালাচাও ব্যবহারে দারুণ স্বাদ পাওয়া যায়।
- বালাচাও সাথে থানকুনি পাতার সংমিশ্রনে অসাধারণ মজাদার স্বাদ পাওয়া যায়।
- বেগুন ভর্তায় বালাচাও সংমিশ্রনে স্বাদ দ্বিগুণ হয়ে যায়।
- আবার অনেকেই টিভি দেখতে দেখতে চানাচুর হিসেবে মজাদার চিংড়ি বালাচাও খেয়ে শেষ করে ফেলে।
স্টোরেজ:
– শুকনো ও ঠান্ডা স্থানে বায়ুরোধী পাত্রে রাখুন।
– রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করলে ৬-৮ মাস পর্যন্ত টাটকা থাকে।
Balachao Weight |
250gm ,500gm |
---|
- সারা বাংলাদেশ ক্যাশ অন ডেলিভারির সুবিধা
- ঢাকার ভিতরে ডেলিভারি চার্জ- ৬০ টাকা
- ঢাকার বাহিরে ডেলিভারি চার্জ- ১১০ টাকা